Bangla Jokes
বস: কী ব্যাপার! আপনি এতক্ষণ কোথায় ছিলেন?
কর্মী: চুল কাটাতে গিয়েছিলাম।
বস: কি! আপনি অফিস টাইমে চুল কাটাতে গিয়েছিলেন?
কর্মী: তাতে কী হয়েছে? চুলটাও তো অফিস টাইমে বড় হয়েছিল।
বস: সেটা তো বাড়ি থাকাকালীনও বড় হয়েছে।
কর্মী: তাই বলেই তো একেবারেই টাকলু হয়ে যাইনি। যতটুকু অফিসে বড়ো হয়েছিল ততটুকু কেটেছি!জুতা পছন্দ করতে গিয়ে দোকানের প্রায় সব ডিজাইন উল্টেপাল্টে দেখছেন লাবনী। এতে জুতার শো-রুম একেবারে তছনছ হয়ে গেল। কিন্তু পছন্দ হলো না একটিও। এ সময় তার নজর পড়ল অন্যরকম একটি বাক্সের ওপর-
লাবনী : ওই বক্সটা একটু দেখান, প্লিজ। ওটার ভেতরে যে ডিজাইনটা আছে, তা দেখবো।
দোকানদার : দয়া করেন আপা, ওইটা আর দেখতে চাইবেন না!
লাবনী : এটা কেমন কথা! কাস্টমার দেখতে চাচ্ছে।
দোকানদার : আপা, ওইটা আমার লাঞ্চ বক্স!ওসি: ক্রেডিট কার্ড হারানোর সঙ্গে সঙ্গে রিপোর্ট করেননি কেন?
মন্টু: কার্ডটা চুরি হওয়ার পর দেখলাম চোর আমার বউয়ের থেকে কম খরচ করছে,
ওসি: এখন রিপোর্ট করাতে আসছেন কেন?
মন্টু: এখন মনে হচ্ছে কার্ডটা এবার চোরের বউয়ের হাতে পড়েছে, খরচের মাত্রা চারগুণ হয়ে গেছে।মা: বজ্জাত ছেলে কোথাকার! এতবার বলি, তারপরেও সোফায় শুয়ে থাকিস। আজ জুতিয়ে তোকে সিধা করবো,
বল্টু: মা! মা! আর হবে না এমন এবারের মতো,
মা: আর হবে না কেন? তুই আবার করবি এই কাজ! সোফা হচ্ছে বসার জন্য, এটা তো শোয়ার জন্য না,
বল্টু: মা, স্যান্ডেলও তো পায়ে দেওয়ার জন্য, ছেলেকে পিটানোর জন্য না!এক ফকির পিচ্চি মেয়েকে বলছে-
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে বেটা।
পিচ্চি : আমি বেটা না, বেটি।
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে বেটি।
পিচ্চি : আমার নাম স্বর্ণা।
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে স্বর্ণা।
পিচ্চি : আমার পুরা নাম নাদিয়া শারমিন স্বর্ণা।
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে নাদিয়া শারমিন স্বর্ণা।
পিচ্চি : হ্যাঁ, এখন ঠিক আছে! এবার মাফ করেন।এক পাগল এক চাইনিজকে জিজ্ঞেস করছে-
পাগল : তুমি কি আমেরিকান?
চাইনিজ : না, আমি চাইনিজ।
পাগল : তুমি আমেরিকান না?
চাইনিজ : না, আমি চাইনিজ।
পাগল : মিথ্যা বলছ, তুমি অবশ্যই আমেরিকান।
চাইনিজ : হ্যাঁ বাবা। আমি আমেরিকান। খুশি?
পাগল : কিন্তু চেহারা দেখে তো মনে হয় তুমি চাইনিজ।এক লোকের স্ত্রী বেড়াতে এসে এক জায়গায় একটা সাইনবোর্ড দেখল। তাতে লেখা- ‘বিশাল মূল্য ছাড়। সিল্কের শাড়ি ১০ টাকা, জামদানি ৮ টাকা ও সুতি শাড়ি ৫ টাকা’ দেখে সে তার স্বামীকে বলল-
স্ত্রী : দেখো জান, কী বিশাল ডিসকাউন্ট, অবিশ্বাস্য। এখনই আমাকে ৩০০ টাকা দাও। ইচ্ছেমতো শাড়ি কিনে আনি।
স্বামী : এতো উত্তেজিত হওয়ার কিছু নেই। ওটা লন্ড্রির দোকান।মাথায় মারাত্মক আঘাত নিয়ে বল্টু গেছে ডাক্তারের কাছে-
বল্টু: ডাক্তার, তাড়াতাড়ি কিছু করো! আহ্, শেষ হয়ে গেলাম!
ডাক্তার: কীভাবে এমন হলো!
বল্টু: আর বলো না। বাড়ির কাজের জন্য পাথর দিয়ে ইট ভাঙছিলাম। সামনে দিয়ে এলাকার স্কুলের মাস্টার যাচ্ছিল। সে বলল, ‘বল্টু, মাঝে-মাঝে মাথাটাও কাজে লাগাও’।
ডাক্তার: তো কী হয়েছে?
বল্টু: তার কথামতো পাথরের বদলে মাথা দিয়ে ইট ভাঙার চেষ্টা করলাম।নারী: হ্যালো! এটা কি কাস্টমার কেয়ার?
কর্মকর্তা: হ্যাঁ, ম্যাডাম বলুন। আমরা কিভাবে আপনাকে সাহায্য করতে পারি।
নারী: বলছি আমার ছেলেটা আমার সিমটা খেয়ে ফেলেছে।
কর্মকর্তা: দেখুন, আপনি ওকে ইমিডিয়েট ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান, এখানে ফোন করে সময় নষ্ট করছেন কেন?
নারী: না, আমি বলছিলাম আমার সিমটাতে ২০০ টাকার টকটাইম আছে।
কর্মকর্তা: তাতে কি?
নারী: যতক্ষণ না পর্যন্ত সিমটা বের করা হচ্ছে; ততক্ষণ আমার ছেলেটা যদি কথা বলে তাহলে আমার ব্যালেন্স কাটা যাবে না তো!প্রশ্নকর্তা: আপনি সিভিতে উল্লেখ করেছেন- কোমর পানিতে, নোংড়া পানিতে সাঁতারে বিশেষ দক্ষতা রয়েছে। চাকরি তো করবেন অ্যাকাউন্ট্যান্ট হিসেবে। তার ওপর কোমর পানিতে-নোংড়া পানিতে সাঁতার! এসব কী! সিভিতে কেউ এ কথা লেখে?
বল্টু: স্যার, আমি আসলে বোঝাতে চেয়েছি- ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি হলেও অফিসে পৌঁছাতে অসুবিধা হবে না আমার!
প্রশ্নকর্তা: সরি, আপনাকে ভুল বোঝার জন্য! আপনি আজই জয়েন করুন! আপনার মতো লোকই তো খুঁজছিলাম এতদিন!